“আমি পুরো ভারতের যুবা শিল্পপতিদের এই বার্তা প্রদান করতে চাই যে, যেসব ব্যক্তি স্বপ্ন দেখার সাহস রাখেন... তাঁদের কাছে জয় করার জন্য গোটা বিশ্ব রয়েছে! যদি আপনাদের মধ্যেও স্বপ্ন দেখার সাহস থাকে, তাহলে কেউই আপনাদের হতোৎসাহিত করতে পারবে না ! ”
“কিন্তু তার জন্য জরুরী হচ্ছে যে, আপনারা নিজেদের লক্ষ্যের প্রাপ্তির জন্য পূর্ণ নিষ্ঠার সাথে নিজেদের কাজে লেগে থাকুন... তা আপনাদের জীবনে যত কঠিনতাই আসুক না কেন ? সেই সব কঠিনতার মোকাবিলা করুন আর কঠিনতাকে সুযোগে পরিবর্তিত করতে থাকুন ! ”
“কারণ সফলতা প্রাপ্ত করার জন্য ভালো পৃষ্ঠভূমি থাকাটা জরুরী হয় না। কাউকে বদলানোর চেষ্টা করবেন না... কেবলমাত্র নিজেকে বদলান। আমার অভিজ্ঞতা থে�... See more
“আমি পুরো ভারতের যুবা শিল্পপতিদের এই বার্তা প্রদান করতে চাই যে, যেসব ব্যক্তি স্বপ্ন দেখার সাহস রাখেন... তাঁদের কাছে জয় করার জন্য গোটা বিশ্ব রয়েছে! যদি আপনাদের মধ্যেও স্বপ্ন দেখার সাহস থাকে, তাহলে কেউই আপনাদের হতোৎসাহিত করতে পারবে না ! ”
“কিন্তু তার জন্য জরুরী হচ্ছে যে, আপনারা নিজেদের লক্ষ্যের প্রাপ্তির জন্য পূর্ণ নিষ্ঠার সাথে নিজেদের কাজে লেগে থাকুন... তা আপনাদের জীবনে যত কঠিনতাই আসুক না কেন ? সেই সব কঠিনতার মোকাবিলা করুন আর কঠিনতাকে সুযোগে পরিবর্তিত করতে থাকুন ! ”
“কারণ সফলতা প্রাপ্ত করার জন্য ভালো পৃষ্ঠভূমি থাকাটা জরুরী হয় না। কাউকে বদলানোর চেষ্টা করবেন না... কেবলমাত্র নিজেকে বদলান। আমার অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন আর এমনটা চিন্তা করুন যে, যদি একজন ধীরুভাই এত কিছু করতে পারে... তাহলে হাজার-হাজার ধীরুভাই এক সাথে মিলে দেশের জন্য কত কিছু করতে পারে ?”
মুকেশ অম্বানী আর অনিল অম্বানী হচ্ছেন একই মুদ্রার দুটি দিক! ওনাদের দুজনেরই চিন্তাধারা এক... দুজনের উদ্দেশ্যও এক... ওনাদের দুজনেরই মোবাইল ফোনের স্ক্রীনে ওনাদের স্বর্গত পিতা ধীরুভাই অম্বানীর ফোটো থাকে এবং ওনারা দুজনেই বাড়ী থেকে বার হওয়ার আগে নিজেদের মা শ্রীমতি কোকিলা বেনের চরণ স্পর্শ করতে কখনো ভোলেন না।
এজন্য আজ “অম্বানী এ্যাণ্ড অম্বানী” টাকা-পয়সা বানানোর এক মেশিনে রূপান্তরিত হয়ে পড়েছে। 2008 সালের শেষে মুকেশ অম্বানীর কাছে 60,000 কোটি টাকারও বেশী নগদ পুঁজি ছিল এবং উনি 2012 সাল আসতে-আসতে বিশ্বের সব থেকে বেশী নগদ পুঁজির শিল্পপতি হয়ে উঠবেন! অন্য দিকে অনিল অম্বানীও এটা প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, উনি কখনোই হার মানতে শেখেননি। উনি এখনও পর্যন্ত 11,600 কোটি টাকার মালিক হয়ে উঠেছেন এবং উনি নিজের নগদ পুঁজিকে 85,000 মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছেন!